সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৭

দেশের গোন্ডির পেরিয়ে, আমার প্রথম বিদেশ ভ্রমণ... সড়ক পথে ঘুরে এলাম ছবির মতো সুন্দর গোছানো দেশ ভূটান.......

দেশের গোন্ডির পেরিয়ে, আমার প্রথম বিদেশ ভ্রমণ...
সড়ক পথে ঘুরে এলাম ছবির মতো সুন্দর গোছানো দেশ ভূটান.......
কিভাবে যাবেনঃ ভূটান ভ্রমণের জন্য প্রথমেই প্রয়োজন হবে ভারতীয় ট্রানজিট ভিসার যা কিনা ঢাকার গুলশান শাখা থেকে করে নিতে হবে।
যাত্রা শুরু: শ্যামলী বাসের টিকেট আগেই করতে রাখতে হবে (বাসের টিকেট ট্রানজিট ভিসা কাগজপত্রের সাথে জমা দিতে হবে).....
আরামবাগ থেকে বাস ছাড়ে রাত ৮টায় এবং কল্যাণপুর থেকে ৯টায়।
ও আচ্ছা মনে রাখা ভালো, শ্যামলীর এসি বাস (কিন্তু অবস্থা খুবই করুন) ফেরার দিন তো বলছে এসি বাস নষ্ট অনেক কষ্টে একটা নন-এসি বাস আমাদের জন্য ব্যবস্তা করতে পারছে (পরে অবশ্য ঢাকায় ২০০ টাকা করে ফেরত ও দিয়েছে)।
যা হোক বাস বুড়িমারি সীমান্তে পৌঁছাতে সময় নিবে ১০ থেকে ১১ ঘণ্টা তারমানে পরদিন সকাল ৭-৮ টা। বুড়িমারি ইমিগ্রেশন অফিস খুলে সকাল ৯ টায়, বাস আগে পৌঁছালে 'Sometimes Abashik Hotel' এ ফ্রেশ ও রেস্ট নিতে পারেন, জন প্রতি ২০০ টাকা, কিন্তু আমরা ৪ জন ছিলাম ৪০০ টাকা দিয়ে। বুড়িমারি ইমিগ্রেশন অফিসে কাজ শেষ হতে কিছুটা সময় লেগে, অনেক অপেক্ষা করতে হয়, ইমিগ্রেশন অফিসের প্রয়োজনীয় কাজ শেষ করে পায়ে হেঁটে প্রবেশ করুন ভারতে। চ্যাংড়াবান্ধা (ভারত) ইমিগ্রেশন অফিসে কাজ শেষ হতে তেমন সময় লাগে না...তারা ভালোই দ্রুত কাজ করেন।..... ইমিগ্রেশনের কাজ শেষ করে ডলার / টাকা, রুপিতে এক্সচেঞ্জ করা নিন (এখানেই ভালো রেট পাবেন)।..... ও হ্যাঁ ডলার এক্সচেঞ্জের রিসিট নিয়ে নিয়েন, পরে দরকার পরতে পারে...। ইমিগ্রেশন আর ডলার এক্সচেঞ্জের কাজ শেষ করে উঠে পরুন আপনার জন্য অপেক্ষারত চ্যাংড়াবান্ধা ইমিগ্রেশন অফিসের পার্শ্বে শ্যামলীর বাসটিতে। অথবা ট্যাক্সিতে করে চ্যাংড়াবান্ধা টু জয়গাও ইন্ডিয়ান ইমিগ্রেশন অফিস (ভূটান সীমান্তের কাছে) যেত পারেন, ভাড়া পরবে ১০০০-১৫০০ রুপির মত।
আমরা শ্যামলী বাসেই গেসিলাম তারপর ময়নাগুরি নামক জায়গায় নেমে একটা লোকাল বাসে উঠে হাসিমারা গেসিলাম ভাড়া ছিল জনপ্রতি ৫০ রুপি। ঐখান থেকেই অটোতে জয়গাও ইন্ডিয়ান ইমিগ্রেশন অফিস (ভূটান সীমান্তের কাছে) ভাড়া জনপ্রতি ৭ রুপি.. ।
ইন্ডিয়ান ইমিগ্রেশন অফিস থেকে Departure / এক্সজিট (সব ঠিক থাকলা সময় তেমন লাগে না) সিল লাগিয়ে সোজা ভূটান।
ভূটান ইমিগ্রেশন অফিস Phuntsholing এ অবস্থিত জাস্ট ভুটান গেট এর পাশেই , এখান থেকে on-arrival ভিসা নিতে হবে, এখান থাকে সুদু মাত্র Thimphu আর Paro এর অনুমতি পাওয়া যাবে Punakha, Haa Valley, Bumthang ও অনন্য জায়গার অনুমতি পরে Thimphu থাকে নিতে হবে, ও আচ্ছা Phuntsholing ইমিগ্রেশন অফিস সুদু মাত্র বাংলাদেশী আর বিদেশী (Europe/ American... etc..) দের জন্য সকাল ৭টা হতে রাত ৮ টা পর্যন্ত খোলা থাকে, কোনো সরকারী বন্ধ নাই.... বাংলাদেশীদের কে ভূটানীজরা খুব সম্মান করেন, কিন্তু ইমিগ্রেশন অফিসে আমাদের কে বলছিলেন কিছু বাংলাদেশীরা সুদু মাত্র পাসপোর্টে সিল লাগানোর জন্য অনেক দিনের ভিসা নায় আর ১/২ দিন পরই ফিরে আসে, এই টা খুবই খারাপ, আমরাই ওদের বিশ্বাস নষ্ট করছি।
Phuntsholing ভূটান ইমিগ্রেশন অফিস থেকে on-arrival ভিসা নিয়ে আমরা ৪ সিটের ১টা ট্যাক্সি ভাড়া করি (১৮০০ রুপি দিয়ে) এবং সোজা চলে যাই Thimphu ।....
দর-দাম করে গাড়ি ভাড়া করতে হবে, আমাদের ড্রাইভার (Tara Bir নেপালীজ ভূটানী) ও খুব ভালো ছিল, পরবর্তীতে আমরা যেই কয় দিন ভুটানে ছিলাম ওই (Tara Bir ও তার ট্যাক্সিই) ছিল আমাদের সাথে.. ৫ দিনের জন্য ওর গাড়িটি ঠিক করছিলাম ১১০০০ রুপি দিয়ে... Tara Bir ও খুবই ভালো ইংলিশ আর হিন্দি জানে, ও খুবই ভালো.....নিখুঁত ড্রাইভার + গাইড হিসাবে খুবই মিশুক ও বন্ধুত্বপূর্ণ....।
ও আচ্ছা, Phuntsholing থাকে Thimphu বাসও যেতে পারবেন, শেষ বাসের সময় বিকাল ৪.৩০ মিনিট, ভাড়া ২৪০ রুপি, সময় লাগবে ৫-৬ ঘন্টা . ।
ও ভালোকথা, আমরা আগে থাকেই একটা হোটেলে রুম বুক করে রেখেছিলাম, মনে রাখা ভালো ভুটানে সব দোকান, হোটেল, রেস্টুরেন্ট সব কিছুই রাত ৮.৩০ টা ৯.00 এর মধ্যে বন্ধ হয় যায় (১/২ টা দোকান শুদু মাত্র খোলা থাকে), তাই হোটেল / রুম ঠিক আর ডিনার না করে নিলে খবর আছে....।
ভুটানে থাকবেন কোথায়ঃ আমরা দেখেছি ভুটানে দামী-কমদামী সব ধরনেই হোটেল আছে, কিন্তু হোটেলে অবশ্যই দামাদামি করে উঠবেন...যেমন ৭০০/৮০০ রুপি থাকে ১৫০০০++ রুপি পর্যন্ত, আমরা সর্বমিম্ন ৮০০ রুপি আর সর্বচ্চো ১৫৪০ রুপি দামের হোটেলে ছিলাম, ও আচ্ছা আমাদের কাছে সবগুলো হোটেলই নিশ্চিন্ত নিরাপদ মনে হয়েছে (আসলে আমাদের দেশের মত অবস্তা না) ।
ভুটানে দ্বিতীয় দিন (রবিবার)- সকালে ঘুম থেকে উঠলাম ৭ টায় রেডি হয়ে হোটেল থাকে বের হলাম ৮ টার মধ্যে, যে তারা-তারি নাস্তা করা পুরা Thimphu ঘুরে দেখবো, কিন্তু মজার ব্যাপার কোনো রেস্টুরেন্টই ৯.৩০ / ১০ টার আগে খোলা না , নাস্তা রেডি হতে-হতে ১০.৩০... যা হোক নাস্তা করে আমরা বের হলাম Tara Bir এর ট্যাক্সি নিয়ে পুরা Thimphu দেখতে, সকাল থাকে সন্ধা পর্যন্ত পুরা Thimphu আসে-পাসে ঘুরলাম...সপ্তাহিক ছুটির দিনের জন্য ২/১ তা জায়গা বন্ধ ছিল, (কিন্তু অন্য দিন দেখেছি) ।
ভুটানে তৃতীয় দিন (সোমবার)- উদ্দেশ্য Punakha যাব কিন্তু সরকারি ছুটির দিন হওয়াতে ইমিগ্রেশন অফিস থেকে অনুমতি নিত পারলাম না , তাই চলে গেলাম Paro তে, ওই দিনই Tigers Nest এ উঠে ছিলাম (যেতে কষ্ট আছে, কিন্তু অনুভূতি সেই রকম, না গেলে বুঝানো যাবে না), এবং রাতে Paro Town এ অবস্তান করেছিলাম...।
ভুটানে চতুর্থ দিন (মঙ্গলবার)- Paro Town পাশ-পাশে যা কিছু আছে তা চষে বাড়ানো, বিকালে Thimphu তে ফিরে আসা উদ্দেশ্য পর দিন Punakha যাব তাই বিকালে (আগেই, যেন পরদিন সকালে সময় নষ্ট না হয়) ইমিগ্রেশন অফিস থেকে অনুমতি নিয়ে রাখলাম, এবং রাতে Thimphu তে অবস্তান করেছিলাম... ।
ভুটানে পঞ্চম দিন (বুধবার)- খুব সকলে ঘুম থাকে উঠে রওনা দিলাম Punakha উদ্দেশ্যে নাস্তা করেছিলাম পথে, দুপুরের মধ্যে পৌঁছে গেলাম Punakha.... পথ অনেক জায়গায় থামে থামে অনেক অনেক ছবি নিলাম... বিকাল আবার রওনা দিলাম Thimphu এর উদ্দেশ্যে এবং রাতে Thimphu তে অবস্তান করেছিলাম... ।
ভুটানে ষষ্ঠ দিন (বৃহস্পতিবার, Thimphu তে শেষ দিন)- সকলে ঘুম থাকে উঠে নাস্তা করে রওনা দিলাম Thimphu তে যে জায়গা গুলো বাকি ছিল, সেইগুলো দেখতে, তারপর দুপুর ১২ টার দিকে রওনা দিলাম Phuntsholing উদ্দেশ্যে, সময় শেষ ফিরা আসতে হচ্ছে, বিকাল ৪-৫ টার মধ্য Phuntsholing পৌঁছে গেলাম, বিকাল, সন্ধায় Phuntsholing এই ঘুরে দেখলাম (ও আচ্ছা রাতে ইন্ডিয়ান সাইডে গিয়ে, মুসলিম রেস্টুরেন্ট গরুর মাংস দিয়ে অনেক দিন পর জম্পেস ডিনার করলাম) এবং রাতে Phuntsholing এই অবস্তান করেছিলাম... ।
ভুটানে সপ্তম ও শেষ দিন (শুক্রবার)- খুব সকলে ঘুম থাকে উঠে গেলাম ৬.৫০ মিঃ এ Phuntsholing ইমিগ্রেশন অফিস থেকে Departure / এক্সজিট সিল নিতে, প্রথম বললেন ৯ টার পর আসতে, আমরা একবার অনুরোধ করাতেই ৫ মিঃ এর মধ্য আমাদেরকে Departure / এক্সজিট সিল দিয়ে দিল, তারপর জয়গাও ইন্ডিয়ান ইমিগ্রেশন অফিস গেলাম ৭.৫০ মিঃ এ ওই খানে ইমিগ্রেশনের কাজ শেষ করে অটোতে করা চলে গেলাম হাসিমারা রেল স্টেশন, উদ্দেশ্য শিলিগুড়ি যাব, হাসিমারা থাকে ট্রেন ১০.২০ মিঃ ভাড়া জনপ্রতি ৬০ রুপি, টিকেটে কোনো বগি নিদ্দিষ্ট করা থাকে না, আমরা একটা স্লিপার বগিতে উঠে পড়েছিলাম, পরে চেকার বললেন নামে অন্য বগিতে চলে যাতে, আমরা বললাম ঠিক আছে যাচ্ছি, আসলে আমরা ইন্ডিয়ান রেলের নিয়ম জানতাম না, আর কোউ কোনো যথাযথ তথ্য দিতে পারে নাই, তাই আমরা এই খানা উঠেছিলাম, তো চেকার বললেন, ঠিক আছে আপনাদেরকে নামতে হবে না, এখানেই থাকেন, কোনো সমস্যা নাই, তো আমরা শিলিগুড়ি পৌঁছে গেলাম ২ টার দিকে.... বিকাল, সন্ধায় কিছু শপিং করে কাটালাম.....রাতে শিলিগুড়িতেই অবস্তান করেছিলাম... ।
ভ্রমণে শেষ ও অষ্টম দিন (শনিবার) সকালে নাস্তা করে শিলিগুড়িতেই ছোট- খাটো শপিং করছিলাম, শিলিগুড়ির মানুস গুলো ভালোই, বাংলাদেশ থাকে এসেছি শুনলে অনেক গল্প করে, দেখলাম বাংলাদেশের প্রতি তাদের ভালোই টান আছে, শিলিগুড়ি থাকে আমাদের বাস ছিল ১.৩০ টায়, চ্যাংড়াবান্ধা ইমিগ্রেশনে আসতে আসতে ৪ টা, তেমন কোনো ঝামেলা ছাড়াই চ্যাংড়াবান্ধা - বুড়িমারি সীমান্ত পার হলাম, বাংলাদেশে বুড়িমারি ইমিগ্রেশন অফিসের পার্শ্বে শ্যামলীর এসি বাস অপেক্ষা করার কথা ছিল, কিন্তু এসি বাস নষ্ট, তাই নন এসি বাসেই ঢাকা ফিরতে হলো, পরদিন সকাল ৭ টাই ঢাকা কল্যাণপুরে পৌঁছে গেলাম |
ও আচ্ছা, জনপ্রতি আমাদের খরজ পড়েছে সম্পূর্ণ ১৫০০০-১৬০০০ টাকা (শপিং ছাড়া)
কিছু লক্ষনীয়ঃ
১. ইন্ডিয়ান ভিসা সহ,পাসপোর্টের ফোটো - কপি কয়েক কপি, আর পাসপোর্ট সাইজের ছবি সাথে রাখবেন....।
২. ভুটানে সরকারী ছুটি অনেক বেশী, তাই সরকারী ছুটির লিস্ট দেখা ভ্রমণ প্লান করলে ভালো.....।
৩. ভুটানে কোথাও কোনো মুসলিম রেস্টুরেন্ট চোখে পরে নাই, ভূটানীজ ভাত, ডাল, সবিজ খুবই মজার, তারপর ও আপানদের প্রয়োজন মনে হলে, বাংলাদেশ থেকেই, কিছু, আচার, চাটনী, বিস্কুট নিয়ে যেতে পারেন ।
৪. ও হাঁ, আর একটা কথা, ভুটান ১০০% ই ধূমপান মুক্ত দেশ (কিন্তু বার সবার জন্যই খোলা), কোথায় কোনো সিগারেট কিনতে পাবেন না, ধূমপানের মত বদঅভ্যাস থাকলে সিগারেট সাথে করে নিয়ে নিয়েন, পরবর্তীতে তা, বার এ (smoking zone), হোটেলে অথবা পাহারের চিপায় - চাপায় ধূমপান করতে পারবেন, কিন্তু ধরা পরলে কোনো কথা নাই নগদ মোটা অংকের জরিমানা।.....তবে ধূমপান না করাই ভালো।.
৫. নিজেস্ব প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র বাংলাদেশ থেকেই, নিয়ে গেলেয় ভালো।....
৬. ভূটানীজ গুল্ট্রুম আর ইন্ডিয়ান রুপির মান একই, আর ইন্ডিয়ান রুপি ভূটানে অনায়াসে চলে, ও আচ্ছা, ফেরার সময় ভূটানীজ গুল্ট্রুম কাছে থাকলে চেষ্টা করবেন শেষ করা আসতে, না হলে পরে ইন্ডিয়াতে তেমন দাম পাবেন না (কিন্তু শিলিগুড়ি পর্যন্ত ভূটানীজ গুল্ট্রুম চলবে)।
Edited:
ভুটানের সাইট সিইং-এ জন্য কিছু উল্লেখযোগ্য ও দর্শনীয় স্থান গুলোর নাম।
থিম্পুঃ বুদ্ধ দর্দেনমা স্ট্যাচু , সীমতখা ডিজং , ন্যাশনাল তাকিন সংরক্ষিত চিড়িয়াখানা, কিংস মেমোরিয়াল চড়টেন , তাসিছ ডিজং, পার্লামেন্ট হাউস , রাজপ্রাসাদ, লোকাল মার্কেট , ন্যাশনাল স্কুল অফ আর্টস , ন্যাশনাল লাইব্রেরি , বি.বি.এস টাওয়ার।
পারোঃ টাইগার নেস্ট , কিচু মনাস্টেরী , এয়ারপোর্ট ভিউপয়েন্ট , ন্যাশনাল মিওজিয়াম / তা-ডিজং , পারো ডিজং , চেলে-লা-পাস ইত্যাদি।
পুনাখা: দোচু-লা-পাস, পুনাখা ডিজহং, আর্চারি গ্রাউন্ড ইত্যাদি।
ভারতীয় ট্রানজিট ভিসা করাতে যা যা প্রয়োজনীয় কাগজ লাগে|
১. MRP পাসপোর্ট (অবশ্যই কমপক্ষে ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে)।
২. পুরাতন পাসপোর্ট থাকলে অবশ্যই তা সংযোজন করে দিতে হবে।
৩. ২ কপি "2by2" ছবি।
৪. অনলাইনে পূরণ করা ফরমের প্রিন্ট করা কপি (e-token without appointment date).
৫. পাসপোর্টের ২ কপি ফটোকপি (শুধু MRP)।
৬. ন্যশনাল আইডি কাড অথবা জন্ম সনদেরফটোকপি।
৭. ব্যাংক স্টেটমেন্ট অথবা এন্ডোরসমেন্টের অরিজিনাল কপি এবং ফটোকপি।
৮. বাস টিকিটের মূল এবং ফটোকপি। (রিটার্ন সহ অবশ্যই)।
৯. স্টুডেন্ট হলে আইডি কার্ডের ফটোকপি। চাকুরীজীবী হলে NOC (No Objection Certificate) এবং ভিসিটিং কার্ডের মূলকপি । ব্যবসায়ী হলে ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি ও মূলকপি এবং ভিসিটিং কার্ডের মূলকপি ।
১০. স্টুডেন্ট হলে বাবার ভিসিটিং কার্ডের কপি। (if possible)
১১. ইউটিলিটি বিলের ফটোকপি। (অবশ্যই ৩ মাসের বেশি পুরাতন নয়) ।
বিদ্রঃ ট্রানজিট ভিসার ক্ষেত্রে (e-token appointment date) কোন প্রয়োজন নাই ।
ভারতীয় ট্রানজিট ভিসার মেয়াদ সাধারানত ১৫ দিনের দিয়ে থাকে আর ভারতে প্রতিটি এন্ট্রিতে সাধারানত সময় দেয় ২/৩ – ৫ দিন।
প্রথমবারের মত ভ্রমন কাহিনী লিখলাম
কোন ভুল হলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ।
আপনাদের যাত্রা শুভ হোক :)
https://www.facebook.com/ahsan.bidduth/media_set…

https://www.facebook.com/groups/mail.tob/permalink/10153461023426790

বুড়িমারি সীমান্তে ইমিগ্রেশন অফিস....






















































































































































দেশের গোন্ডির পেরিয়ে, আমার প্রথম বিদেশ ভ্রমণ... সড়ক পথে ঘুরে এলাম ছবির মতো সুন্দর গোছানো দেশ ভূটান.......

দেশের গোন্ডির পেরিয়ে, আমার প্রথম বিদেশ ভ্রমণ... সড়ক পথে ঘুরে এলাম ছবির মতো সুন্দর গোছানো দেশ ভূটান....... কিভাবে যাবেনঃ ভূটান ভ্রমণের জ...